SITE DOS AMIGOS DA ALEXANDRINA - SITE DES AMIS D'ALEXANDRINA - ALEXNDRINA'S FRIENDS WEBSITE

     

          সৌভাগ্যবতী আলেকজান্দ্রিনা মারিয়া দা কস্তা

 

১৯০৪ সালের ৩০'শে মার্চ, আলেকজান্দ্রিনা মারিয়া দা কস্তা পূর্তুগালের বালাজার নামক স্থানে জন্ম গ্রহন করেন একবার কিছু অস লোক তাঁর সম্ভ্রম হানি করার জন্য ঘরে প্রবেশ করলে তিনি ১২ ফুট উচ্চু  জানালা দিয়ে রাস্তায় লাফিয়ে নিজেকে রক্ষা করেন এবং কোমরে প্রচন্ড ব্যথা পেয়ে দীর্ঘ ৩০ বছর বিছানাগত ছিলেন কক্ষের একাকিত্ব জীবনে আলেকজান্দ্রিনা যীশু খৃষ্টের একজন বার্তা বাহকের মর্যাদা অর্জন করেন যাহা পৃথিবীর সকল অপকর্ম থেকে মুক্তির পথ হিসাবে প্রকাশ পায়,একই সময়ে যীশু এর সঙ্গে আত্মার মুক্তিদাতা হিসাবে স্বীকৃত লাভ করেন

   এর প্রভাবের ফলে আলেকজান্দ্রিনা মনে-প্রানে যীশুর পথে উদ্মগ্নে উন্মাদিত হয়ে গেলেন এভাবে যীশুর জিবনের প্রতিটি ঘটনা এবং প্রতিটি মুহূর্তের প্রতি গভীর ভালোবাসা এবং অনুভুতি জাগে

   ১৯৩৪ সালে তিনি গুনাগার পথভ্রষ্ট লোকদের আত্মার মুক্তি জন্যে যীশুর মিশনের উপর আত্ম বিশ্বাস স্থাপন করেন

   আলেকজান্দ্রিনার মাধ্যমে যীশু বলেন যে " সত্যিকার অর্থে ঈমান আন,পবিত্রতার প্রতি ভক্তি কর,কেননা দিনের পর দিন অতিবাহিত হয়েও আমার সাথে সাক্ষা করেনা,আমাকে ভালোবাসেনা , আমাকে স্মরণও করেনা বিশ্বাস করেনা যে আমি সেখানে আছি "

   " আমি চাই, তোমাদের অন্তরে ভক্তির আলো জ্বালিয়ে দাও,যারা এই প্রেমে মশগুল হয়ে আছে "

   " আর যারা গীর্জায় প্রবেশ করে চলে যায়,আমাকে আলিঙ্গন করতে চায় না  এবং একটু এক মুহূর্তের জন্য আমাকে ভালোবাসেনা "

   " আমি চাই অসংখ্য ঈমান্দার রক্ষক, পবিত্র এবং প্রভুভক্ত,যারা অসংখ্য অন্যায় কর্মকে বাধাগ্রস্থ করবে" (১৯৩৪)

   জীবনের দীর্ঘ ১৩ বছর আলেকজান্দ্রিনা,যীশুর পবিত্র নৈশভোজ থেকে পানাহার গ্রহন করতে থাকেন"

   " তুমি একমাত্র আমার থেকেই জীবিত-যীশুর সাক্ষ্য,পৃথিবীর সঙ্গে প্রমান করার জন্যে পবিত্র নৈশভোজের মূল্যায়ন এবং আত্মার মধ্যে আমার জীবন কিঃ নূর মানবজাতির মুক্তি "( ১৯৫৪)

   মৃত্যুর কয়েক মাস আগে আমাদের মহাবতী বলেনঃ

 " প্রত্যেক আত্মাকে জানাও! জানাও-পবিত্র নৈশভোজের! জানাও সাধুদের! তারা যেন যীশু খৃষ্টের শারীরিক করসত ইবাদত বন্দেগী অনুসরণ করেনঃ আমার প্রভু, দিন দিন প্রতি দিন" (১৯৫৫)

   ১৯৩৫ সালে তিনি যীশুর বার্তাবাহকের কর্তব্যে নিযুক্ত হন যে,পৃথিবীর সামনে তুলে ধরার জন্যে মারিয়ার পবিত্র আত্মা এবং অন্তর সম্পর্কে,যাহা ১৯৪২ সালে এক ধর্মিয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গৃহীত হয়

   নিজ কক্ষে চার দেয়ালের মাঝে শারীরিক এবং মানষিক কষ্টে থেকেও তিনি বহু লোকদের গ্রহন করতেন চমকার হাস্যজল এবং খুশি মন দিয়ে

   তার হাসি নীল আকাশের মত পরিস্কার, আলোকিত নির্মল  জীবনী বহু লোকের হৃদয়ে পরিবর্তন ঘটেছে তখন যখন কেউ তাঁর আশ্রম থেকে বাইরে আসে

   ১৯৫৫ সালের ১৩ অক্টবার এই মহতি নারী চিরদিনের জন্য পৃথিবী থেকে স্বর্গলোকে গমন করেন

   ২০০8 সালে ২৫'শে এপ্রিল এক গীর্জায় তাঁর সকল কর্মকান্ডকে  সৃষ্টি কর্তার এক ঐশ্বরিক নিদর্শন হিসাবে স্বীকৃতি  প্রদান করা হয় এবং তিনি খোদার পরিবার ভূক্ত হন

Para qualquer sugestão ou pedido de informações, pressione aqui :